Skip to main content

কিছু ব্যতিক্রমধর্মী এক কথায় প্রকাশ

★আকাশ ও পৃথিবী→ ক্রন্দসী
★ উরন্ত পাখির ঝাঁক→ বলাকা
★ জন্ম নেই যার→ অজ
★ অর্থহীন উক্তি→ প্রলাপ
★ কথায় পটু→ বাগীশ
★ কাচের তৈরি ঘর→ শিশমহল
★ কুবেরের ধন রক্ষক→ যক্ষ
★ গমন করতে পারে যে→ জঙ্গম
★ তিন ভাগের এক→ তেহাই
★ ধুলার মতো রং যার→ পাংশুল
★ নাটকের পাত্র-পাত্রী→ কুশীলব
★ পাখির ডাক→ কাকলি
★ বস্ত্র কিংবা পত্রের শব্দ→ মর্মর
★ বিড়ালের ডাক→ জিবন
★ বর্ষের শেষে আয় ব্যয়ের প্রতিবেদন→সালতামামি
★ বৃক্ষাদির নতুন কচি শাখা বাপাতা→ কিশলয়
★ বৃষ্টির জল→ শীকর
★ ভ্রমণ করার ইচ্ছা→ বিভ্রমিষা
★ ভেতরে প্রবেশ→ সন্নিবেশ
★ ফিটফাট গোছের তরুণ যুবক→ ফটিকচাঁদ
★ ফুলের মধু→ মকরন্দ
★ মেঘের ডাক→ মন্দ্র
★ যা স্হানান্তর করা যায়না→ স্থাবর
★ যিনি অনেক দেখেছেন→ভূয়োদর্শী
★ যিনি বাক্যে অতি দক্ষ→ বাচস্পতি
★ যুদ্ধ হতে পালায়না যে সৈন্য→সংশপ্তক
★ যে নারী অন্যের নিন্দা করেনা→অনসূয়া
★ যে পাখি বৃষ্টির পানি ছাড়া অন্জল পান করেনা→চাতক
★ রাতের শিশির→ শবনম
★ হাতির শাবক→ করভ
★ হাতির বাসস্থান→ পিলখানা
★ সিংহের ধ্বনি→ নাদ

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

বিসিএসের ক্যাডার চয়েসঃ সঠিক ক্যাডার পছন্দক্রম কিভাবে নির্ধারণ করবেন - Shamim Anwar

নিজের উপযোগী সঠিক ক্যাডার চয়েস নির্ধারণ বিসিএস পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। ভাল পরীক্ষা দেওয়া সত্ত্বেও চয়েস দেওয়ার ভুলে প্রত্যাশিত ক্যাডার যেমন হাতের মুঠো থেকে ফসকে যেতে পারে, তেমনি ভাইভা বোর্ডের সামনেও তৈরি হতে পারে বিব্রতকর পরিস্থিতি । সুতরাং আবেদন করার পূর্বেই এ সংক্রান্ত সুচিন্তিত - সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রত্যেক বিসিএস পরীক্ষার্থীর অবশ্য কর্তব্য। অনেকেরই জিজ্ঞাসা, কোন কোন ক্যাডার চয়েস দিব এবং সেগুলোর মধ্যে কোনটি ফার্স্ট, সেকেন্ড, থার্ড চয়েসে রাখব? প্রথমেই বলে রাখি, চাকুরীরত না থাকলে যে যে ক্যাডার চয়েস দেওয়ার যোগ্যতা আপনার আছে, তার সবগুলোই চয়েস লিস্টে রাখুন। আর আপনি যদি কোন সরকারি /বেসরকারি জবে থাকেন তাহলে শুধু সেই ক্যাডারগুলোই চয়েস দিন যেগুলোতে সুপারিশকৃত হলে আপনি যোগদান করবেন। পছন্দক্রম নির্ধারণঃ -------------------------- সঠিক ক্যাডার চয়েস ক্রম ঠিক করার জন্য   বিসিএসের ক্যাডারসমূহকে প্রধানত তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়-- ক. আইন প্রয়োগ ও প্রশাসন সংক্রান্তঃ ১. পুলিশ ২.প্রশাসন ৩.আনসার খ. অর্থ, বাণিজ্য রাজস্ব, আর্থিক প্রক্রিয়া সংক্রান্তঃ ১. কাস্ট...

বিমসটেক (BIMSTEC) সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন:

১. বিমসটেকের প্রতিষ্ঠাকালীন নাম কি ছিল? উত্তর: BIST-EC (Bangladesh, India, Sri Lanka, and Thailand Economic Cooperation)। পরবর্তীতে, ২২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ মায়ানমার সদস্য হিসেবে যোগদানের পর সংগঠনের নামটি কিছুটা পরিবর্তন করে BIMST-EC করা হয়। ২. বিমসটেক (BIMSTEC) এর বর্তমান নামকরণ করা হয় কখন? উত্তর: ২০০৪ সালের ৩১ জুলাই ব‍্যাংককে প্রথম শীর্ষ সম্মেলনে সংগঠনটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় BIMSTEC বা Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical & Economic Cooperation. ৩. এটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? উত্তর: ১৯৯৭ সালের ৬ জুন; ব‍্যাংকক ঘোষণার (Bangkok Declaration) মাধ্যমে। ৪. বিমসটেকের বর্তমান সদস্য কয়টি? উত্তর: ৭টি। দক্ষিণ এশিয়ার ৫টি - বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও ভুটান। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ২টি - মায়ানমার ও থাইল্যান্ড। নেপাল ও ভুটান ২০০৪ সালে সর্বশেষ পূর্ণ সদস্যপদ লাভ করে। ৫. বর্তমানে বিমসটেকের সভাপতিত্ব করছে কোন দেশ? উত্তর: নেপাল। প্রথম সভাপতিত্ব করে বাংলাদেশ। ৬. বিমসটেকের সহযোগিতার ক্ষেত্র কয়টি? উত্তর: ১৪ টি। ৭. বিমসটেকের স্থায়ী সদরদপ্তর (Perm...

বিশ্বের বিভিন্ন প্রনালিঃ

১) বেরিং প্রনালি সংযুক্ত করে ---বেরিং সাগর - উত্তর সাগর।   ২) বেরিং সাগর পৃথক করে --- এশিয়া ও উ.আমেরিকা মহাদেশকে।   ৩)ফ্লোরিডা প্রনালি সংযুক্ত করে --- মেক্সিকো উপসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরকে। ৪) ফ্লোরিডা প্রনালি পৃথক করে --- ফ্লোরিডা ও কিউবাকে।   ৫) ডেভিস প্রনালি সংযুক্ত করে--- বেফিন সাগর ও লুব্রাডার সাগর।   ৬) ডেভিস প্রনালি পৃথক করে --- গ্রীনল্যান্ড ও কানাডা। ৭) জিব্রাল্টার প্রনালি সংযুক্ত করে -- উ. আটলান্টিক ও ভূমধ্যসাগরকে। ৮) জিব্রাল্টার প্রনালি পৃথক করে --- আফ্রিকা ও ইউরোপ মহাদেশকে।   ৯) হরমুজ প্রনালি সংযুক্ত করে -- পারস্য উপসাগর ও ওমান উপসাগরকে। ১০) হরমুজ প্রনালি পৃথক করে --- আরব ও ইরানকে।   ১১) পক প্রনালি সংযুক্ত করে --- আরব সাগর ও ভারত মহাসাগরকে।   ১২) পক প্রনালি পৃথক করে --- ভারত ও শ্রীলঙ্কাকে। ১৩) মালাক্কা প্রনালি সংযুক্ত করে -- বঙ্গোপসাগর ও জাভা সাগরকে৷   ১৪) মালাক্কা প্রনালি পৃথক করে--- সুমাএা ও মালেশিয়া। ১৫) সুন্দা প্রনালি সংযুক্ত করে--- জাভা সাগর ও উ. ভারত মহাসাগরকে।   ১৬) সুন্দা প্রনালি পৃথক করে --- সুমাএা ও জাকার্তাকে। ১৭) মা...