Skip to main content

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সিলেবাস ও দিকনির্দেশনাঃ

সুপ্রিয় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার্থীবৃন্দ।আশা করি আল্লাহ সুবানাহু তাআয়ালার অশেষ রহমতে ভালই আছেন।আপনাদের সাফল্যকে হাতের মুঠোয় ধরা দিতে আমার কিছু অপচেষ্টা মাত্র।
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় যে টপিকস থেকে সচরাচর প্রশ্ন এসে থাকে এবং ঐ টপিক গুলো কোন বই থেকে কিভাবে পড়বেন তার বিস্তারিত বিবরণসহ তুলে ধরছি।
বাংলাঃ 
বাংলা থেকে প্রায় ২০ টি প্রশ্ন এসে থাকে অর্থাৎ প্রায় ২০ মার্ক
----------------------------------------------------------------------------------------------------
১.সাহিত্য(প্রাচীন যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত)-মার্ক ৩
২.সন্ধি থেকে ২ মার্ক 
৩.কারক ও বিভক্তি থেকে ২ মার্ক
৪.সমাস থেকে ২ মার্ক
৫.সমার্থক, বিপরীত ও পারিভাষিক শব্দ থেকে ২/৩ মার্ক
৬.এক কথায় প্রকাশ থেকে ১/২ মার্ক
৭.বাগধারা থেকে ১/২মার্ক
৮.বানান থেকে ২ মার্ক
৯.ধ্বনির পরিবর্তন,উপসর্গ,অনুসর্গ,পদ,শব্দের শ্রেণিবিভাগ এগুলো থেকে সব মিলিয়ে ২/৩ মার্ক
কোন বই থেকে পড়বেনঃ
-----------------------------------
ব্যাকরণের জন্য নবম দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বইটি সবচেয়ে ভাল একটি বই।এটি থেকে উদাহরণসহ ভালভাবে পড়লে ব্যাকরণে সর্বোচ্চ কমন পাওয়া যাবে।বাংলা সাহিত্যসহ সবগুলো বিষয়ের জন্য পড়তে হবে mp3 বাংলা ভাষা ও সাহিত্য/ প্রফেসর'স বাংলা ভাষা ও সাহিত্য/ওরাকল বাংলা ভাষা ও সাহিত্য এর যে কোন একটি পড়লেই চলবে।তবে আমার কাছে সবচেয়ে সেরা মনে হয় mp3 বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বইটি।সাথে সাথে যে কোন একটি জব সলুশন পড়তে পারেন।
ইংরেজিঃ 
ইংরেজি থেকে প্রায় ২০ টি প্রশ্ন এসে থাকে অর্থাৎ প্রায় ২০ মার্ক
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
১.Narration থেকে ২ মার্ক
২.Voicce থেকে ২ মার্ক
৩.preposition থেকে ২ মার্ক
৪.Phrase and idioms থেকে ২ মার্ক
৫.Synonym and Antonym থেকে ২ মার্ক
৬.Correct Sentence থেকে ২ মার্ক
৭.Correct Spelling থেকে ২ মার্ক
৮.Identify parts of speech থেকে ২/১ মার্ক
৯. verb list ও tense ১০.Number ১১.Gender,১২.Noun ১৩.degree ১৪.Article এগুলো থেকে ২/৩ মার্ক
১৫.সর্বশেষ ২০১৫ সালের নিয়োগ পরীক্ষায় ইংরেজি সাহিত্য থেকে ২ মার্ক এসেছে।
কোন বই থেকে কিভাবে পড়বেনঃ
-----------------------------------------------
১.Narration. ২.Voice. প্রত্যেকটি সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ই Narration এবং Voice থেকে দুইটি করে প্রশ্ন এসে থাকে।Narration থেকে হয় Direct Narration থেকে Indirect Narration নতুবা Indirect Narration থেকে Direct Narration. Voice থেকে হয় Active voice থেকে Passive voice নতুবা Passive voice থেকে Active voice.এ দুটির জন্য নিজের সক্ষমতা অনুযায়ী প্রিপারেশন নিতে হবে।যদি আপনি Narration এবং Voice change. এর ক্ষেত্রে একেবারেই অজ্ঞ থাকেন অর্থাৎ প্রয়োজনীয় রুলসমুহ না জানেন।তাহলে এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ আপনি আপনার এই বেসিক উঠানোর জন্য নবম- দশম শ্রেণির ইংরেজির জন্য রচিত Advanced learner's communicative English grammar & composition.বইটির উক্ত অধ্যায় দুটি ফলো করবেন।এখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় রুলসমুহ শিখার পর যথেষ্ট অনুশীলন করতে হবে।তারপর সোজাসুজি চলে আসবেন চাকরির পরীক্ষার জন্য রচিত MP3 এর ইংরেজির Narration এবং Voice অধ্যায়ে।এখানে রুলসমুহ পড়ার পর বিগত বছরে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা MCQ অংশকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে।আর এক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে চাকরির পরীক্ষায় ব্যতিক্রমী প্রশ্নসমুহই বেশি এসে থাকে।
.
৩. preposition এর জন্য সরাসরি MP3 থেকে পড়তে পারেন।তবে preposition একটি বিরক্তিকর অধ্যায়।তবে ধৈর্য্য ধরে রাখতে হলে আপনাকে মনে রাখতে হবে চাকরি নামক সোনার হরিণটা পেতে হলে যে আপনাকে কষ্ট করতেই হবে।এটি মনে রাখা অত্যন্ত কষ্টকর।এজন্য আমি একটা পরামর্শ দেই খুব কাজে লাগবে।ধরেন control over . এখানে control শব্দটির পর (preposition) over বসে. এটি মুখস্থ করতে হলে over কে কোনকিছু দিয়ে ঢেকে রেখে control এর পর কি বসে তা মনে করার চেষ্টা করতে হবে।control এর পর কি বসে তা যেন মুখে খুব দ্রুত আসে।এভাবে ধরে ধরে প্রত্যেকটি শব্দের সাথে জড়িত preposition মুখস্থ করতে হবে।তাহলেই এতে সুফল পাবেন।
৪.Phrase and idioms. এটির জন্য ও সরাসরি MP3 থেকে পড়তে পারেন।এটি ও একটি বিরক্তিকর অধ্যায়।আর এটি ও Preposition এর মতই পড়তে হবে।
৫.Synonym and Antonym.এটির জন্য ও সরাসরি MP3 থেকে পড়তে পারেন।এটি ও একটি বিরক্তিকর অধ্যায়।আর এটি ও Preposition এর মতই পড়তে হবে।
৬.Correct Sentence এটি একটি বড় অধ্যায়।এতে সম্পুর্ণ গ্রামার জড়িত।তাই এতে বেশি সময় নষ্ট করা ঠিক হবে না। এক্ষেত্রে বিগত বছরের প্রশ্ন অনুসরণ করতে হবে।কারণ correct sentence বিগত বছরের প্রশ্ন থেকেই কমন পড়ে। correct sentence এর জন্য mp3 বই এর correct sentence অধ্যায়টি অনুসরণ করা যেতে পারে।তাছাড়া বিগত বছরের আসা প্রশ্ন সংগ্রহ করে রেখে পড়তে হবে।
৭.Correct Spelling.এক্ষেত্রে বিগত বছরের প্রশ্ন অনুসরণ করতে হবে।কারণ correct spelling বিগত বছরের প্রশ্ন থেকেই কমন পড়ে। correct spelling এর জন্য mp3 বই এর correct spelling অধ্যায়টি অনুসরণ করা যেতে পারে ।তাছাড়া বিগত বছরের আসা প্রশ্ন সংগ্রহ করে রেখে পড়তে হবে।
৮.Identify parts of speech.এটির জন্য professor competitive exam বইটি থেকে সবসময় সব চাকরির পরীক্ষায় কমন পড়ে।তাই এটি অনুসরণ করা খুবই গুরুত্বপুর্ন।তবে অন্য বই থেকে ও পড়া যেতে পারে।
৯. verb list ও tense এটি থেকে খুব কমই আসে। তারপরও এটির ভান্ডার বাড়ানো উচিত।কারণ অন্য আইটেমে এটি কাজে দেবে।
১০.Number১১.Gender১২.Noun. ১৩.degree ১৪. Article এগুলো সব mp3 অথবা আপনার রুচি অনুযায়ী যে কোন কোম্পানির বই থেকে পড়তে পারেন।
১৫.ইংরেজি সাহিত্যের জন্য বিগত বছরে আসা প্রশ্নসমুহ অনুসরণ করলেই যথেষ্ট হবে।এজন্য জব সলুশন অনুসরণ করা যেতে পারে।
গণিতঃ
গণিত থেকে প্রায় ২০ টি প্রশ্ন এসে থাকে অর্থাৎ প্রায় ২০ মার্ক
----------------------------------------------------------------------------------------
পাটীগণিত থেকে মোট ৮/৯ টি প্রশ্ন থাকে 
--------------
১.ঐকিক নিয়ম-১ মার্ক আসতে পারে
২.গড়-১ মার্ক আসতে পারে
৩.শতকরা-১ মার্ক আসতে পারে
৪.লাভক্ষতি-১ মার্ক আসতে পারে
৫.সরল ও যৌগিক মুনাফা-১ মার্ক আসতে পারে
৬.ল.সা.গ. ও গ.সা.গু-১ মার্ক আসতে পারে
৭.অনুপাত সমানুপাত-১ মার্ক আসতে পারে
৮.সংখ্যা-১ মার্ক আসতে পারে
বীজগণিত থেকে মোট ৭/৮ টি প্রশ্ন থাকে 
------------------------------------------------------
১.বীজগাণিতিক সূত্রাবলী-১ মার্ক আসতে পারে
২.ল.সা. গু. ও গ.সা.গু-১ মার্ক আসতে পারে
৩.বীজগাণিতীয় ভগ্নাংশ-১ মার্ক আসতে পারে
৪.সুচক ও লগারিদম-১ মার্ক আসতে পারে
৫.সেট-১ মার্ক আসতে পারে
৬.সরল সমীকরণ-১ মার্ক আসতে পারে
৭.সমান্তর ধারা-১ মার্ক আসতে পারে
জ্যামিতি থেকে মোট ২/৩ টি প্রশ্ন থাকে 
-------------------------------------------------------------
রেখা,কোণ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ,বহুভুজ,বৃত্ত এগুলোর বিস্তারিত।কিছু উপপাদ্য যেমন ত্রিভুজের সর্বসমতার প্রমাণ,পিথাগোরাসের উপপাদ্য,বৃত্ত সম্পর্কীয় উপপাদ্য এগুলো থেকেই সচরাচর এসে থাকে।তবে জ্যামিতির ক্ষেত্রে প্রাইমারির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূূণ হচ্ছে বিগত বছরের প্রশ্ন সমুহ বারবার অনুশীলন করা।কারণ জ্যামিতি থেকে যে কয়টি প্রশ্ন এসে থাকে তার সবকটি কমন পড়ে বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে। তাই এগুলো অনুশীলন করতেই হবে।
কোন বই থেকে কিভাবে পড়বেনঃ
-----------------------------------------------
চাকরির বাজার এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। তাই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এই চাকরির বাজারে নিজেকে যোগ্যতর করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। নিজেকে চাকরির বাজারে যোগ্যতর হিসেবে হাজির করার অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে চাকরির পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করা। যাইহোক চাকরি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হলে গণিতে আপনাকে ভাল করতেই হবে।যদি মনে করেন গণিতে আমি দুর্বল গণিত প্রিপারেশন না নিয়ে খেয়াটা কোন রকম পার করে যাব।হবে না তা কোনভাবেই হবে না।আপনি ঐ খেয়াটা কোন রকম পার হতে পারবেন না। আমি পূর্বেই বলেছি বর্তমান চাকরির বাজার খুব বেশি প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ।তাই এখানে পান থেকে চুন কসলেই আপনি হেরে যেতে পারেন।তাই একটা কথা আমি প্রায়ই বলে থাকি যে "এখন কোন রকমের যুগ আর নেই ;পারলে ভাল করেই পারতে হবে নচেৎ না পারাই ভাল"।একথাটি বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য আমি একটি উদাহরণ দেই।শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা ফেল করে তাদেরকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় যে কেন তারা বারবার ফেল করে?তাদের দীর্ঘশ্বাসের সহিত একটাই উত্তর আসে যে গণিত পারি না বা বুঝি না।যেখানে পাস নম্বর মাত্র ৪০।অথচ গণিত ছাড়াও আরো ৭৫ নম্বর বরাদ্ধ থাকে।তাই যেখানে গণিত ছাড়া ৪০ নম্বরই উঠানো সম্ভব হচ্ছে না সেখানে আপনি প্রাইমারির মত প্রতিদ্বন্দিতাপুর্ণ একটি পরীক্ষায় গণিত ছাড়া কিভাবে চাকরিটা পাবেন সেটাই আমার প্রশ্ন।তাই গণিত ভীতি যে আপনাকে দুর করতেই হবে।
এবার আসি গণিতে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে?
------------------------------------------------------------------
গণিতে ভালো করার সবচেয়ে স্বীকৃত এবং গ্রহণযোগ্য উপায় হচ্ছে চর্চা। আপনি যত বেশি চর্চা করবেন, গণিতে ততই ভালো করতে পারবেন। চর্চার শুরুতেই প্রাথমিক চার নিয়ম যেমন যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ।সেক্ষেত্রে সাধারণ ভগ্নাংশের গুণ,ভাগ এবং দশমিক ভগ্নাংশের গুণ,ভাগ।প্রাথমিক চার নিয়ম গুলো মুখে মুখে করার অভ্যাস করতে হবে। কারণ চাকরির পরীক্ষায় প্রশ্নগুলো মুখে মুখেই সমাধান করতে হবে।বারবার গাণিতিক সমস্যাগুলো চর্চা করুন। যে সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারেন, সেগুলোকেও বারবার সমাধান করুন। আর নতুন সমস্যা দেখলে ঘাবড়ে যাবেন না, সমস্যাকে সরলীকরণ করলে দেখবেন একই ধরনের আরও সমস্যার সমাধান আপনি আগেও করেছেন। চেষ্টা করলে এটিও যে করতে পারবেন, সেটা নিশ্চিত। আত্মবিশ্বাসটি থাকতে হবে। তাহলেই কঠিন গণিত আর কঠিন থাকবে না। চাকরির জন্যও এগিয়ে যেতে পারবেন অনেকটাই।এক্ষেত্রে আমার প্রথম পরামর্শ বোর্ড বই অনুসরণ করা।আর তা হবে পঞ্চম শ্রেণি হতে নবম শ্রেণি পর্যন্ত গণিত বই গুলো চর্চা করা।আর তা ও যদি না পারেন অন্ততপক্ষে সপ্তম এবং অষ্টম শ্রেণির গণিত বই দুটি শতভাগ নিয়ন্ত্রণে নেন।এর পর আসবেন চাকরির পরীক্ষার জন্য রচিত বইগুলো অনুসরণ করা। তা আপনি যে কোন বই অনুসরণ করতে পারেন। (গণিতের ক্ষেত্রে ও বিগত বছরের চাকরির পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো পড়ার জন্য আমার পরামর্শ রইল)।তবে আমার পরামর্শ আপনি জর্জ সিরিজের mp3 বইটি পড়তে পারেন।তবে এটি বিসিএসসহ সকল চাকরির পরীক্ষার জন্য রচিত।তাই প্রাইমারির জন্য এটির সব অধ্যায় চর্চা করতে হবে না শুধু প্রাথমিকে যেসব বিষয় আসে তাই চর্চা করতে হবে।নিচে গণিত বিষয়ে প্রাইমারিতে যেসব অধ্যায় থেকে সচরাচর প্রশ্ন আসে তা আবার ও তুলে ধরছি।
পাটীগণিত
--------------
১.ঐকিক নিয়ম
২.গড়
৩.শতকরা
৪.লাভক্ষতি
৫.সরল ও যৌগিক মুনাফা
৬.ল.সা.গ. ও গ.সা.গু
৭.অনুপাত সমানুপাত
৮.সংখ্যা
বীজগণিত
--------------
১.বীজগাণিতিক সূত্রাবলী
২.ল.সা. গু. ও গ.সা.গু
৩.বীজগাণিতীয় ভগ্নাংশ
৪.সুচক ও লগারিদম
৫.সেট
৬.সরল সমীকরণ
৭.সমান্তর ধারা
জ্যামিতি
----------------
রেখা,কোণ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ,বহুভুজ,বৃত্ত এগুলোর বিস্তারিত।তবে জ্যামিতির ক্ষেত্রে প্রাইমারির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূূণ হচ্ছে বিগত বছরের প্রশ্ন সমুহ বারবার অনুশীলন করা।কারণ জ্যামিতি থেকে যে কয়টি প্রশ্ন এসে থাকে তার সবকটি কমন পড়ে বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে। তাই এগুলো অনুশীলন করতেই হবে।
দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিঃ
দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি থেকে মোট ৫/৬ টি প্রশ্ন এসে থাকে অর্থাৎ ৫/৬ মার্ক
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এ বিষয়ে বিস্তারিত ভেঙ্গে ভেঙ্গে মার্ক উল্লেখ করার প্রয়োজন বোধ করছি না।কারণ ৫/৬ টি প্রশ্নের মধ্যে প্রায় সবকয়টি প্রশ্ন কমন পড়ে বিগত বছরে চাকরি পরীক্ষায় আসা বিভিন্ন প্রশ্ন থেকে।সাধারণত যেসব বিষয় থেকে প্রশ্ন এসে থাকে তা বিভিন্ন রোগব্যাধি, খাদ্যগুণ, পুষ্টি, ভিটামিন ও প্রযুক্তি ইত্যাদি।তাই এতে আমার সর্বশেষ পরামর্শ হল জব সলুশনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অংশের প্রশ্ন ভাল করে ঝালাই করে নিতে হবে।কারণ এতেই কমন থাকছে প্রায় ৯৫ ভাগ।
তাছাড়া দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জন্য mp3 এর দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বইটি খুব ভাল একটি বই।এটির সর্বশেষ সংস্করণের শুধু mcq অংশগুলো ভালভাবে বুঝে পড়তে পারলেই দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে শতভাগ কমন পাবেন ইনশাআল্লাহ।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে আমার কিছু পরামর্শঃ
------------------------------------------------------------
"বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে কমন টপিকস এবং বিগত বছরে আসা প্রশ্নসমুহকে বেশি গুরুত্ব দিন"
সঠিক কৌশল ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে পড়াশোনা এগিয়ে নিলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অংশে অবশ্যই ভালো করবেন l বর্তমানে চাকরি প্রত্যাশীদের বিজ্ঞানে কতটা দক্ষতা আছে তা-ও যাচাই করা হয় বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায়। তাই প্রাইমারি ও এর বাইরে নয়।দুটি দৃষ্টিকোণ থেকে বিজ্ঞান অংশে প্রশ্ন করা হয়। যথা ক. দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান অর্থাৎ সাধারণ বিজ্ঞান । খ. কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি। তবে বিজ্ঞান নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা বা ভয়ের কোনো কারণ নেই। এখানে মানবিক এবং ব্যবসা শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীরা ও যাতে বিষয়গুলো সহজে বশে আনতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বিজ্ঞানের প্রশ্ন করা হয়।তাই বিজ্ঞানের প্রশ্ন মোটামোটি সহজ মানের হয়। বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি অংশে ভালো করার জন্য নিচের টিপসগুলো অনুসরণ করতে পারেন।
১. এটা লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নগুলো সবচেয়ে বেশি রিপিট হয়ে থাকে। এমনকি কখনো কখনো অপশনগুলোও সিরিয়াল অনুযায়ী পর্যন্ত ঠিক থাকে। তাই বিগত বছরের বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়বেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই ব্যাখ্যাসহ বুঝে বুঝে পড়বেন।না বুঝে শুধু শুধু মুখ আওড়াবেন না।আর বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বুঝে পড়ার মজাটাই আলাদা।এতে অত্যধিক তৃপ্তি আসে।
২. প্রাইমারি ছাড়া ও অন্যান্য যে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হয় সেখানেও বিজ্ঞান-সম্পর্কিত প্রশ্ন হয়ে থাকে,বিশেষ করে বিসিএস। সেগুলো জব সলিউশন থেকে দেখে নেবেন এবং বিজ্ঞানের জন্য জব সলিউশনকে অত্যধিক গুরুত্ব দিবেন।
৩. বিজ্ঞানের কিছু জিনিস আপনি সহজে নাও বুঝতে পারেন।কারণ চাকরির জন্য রচিত বইগুলোতে খুব বেশি একটা ব্যাখ্যা দেওয়া থাকে না।এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ থাকবে যে বিষয়গুলো আপনি বুঝতে পারছেন না সেগুলোর জন্য বিজ্ঞানের বোর্ড বই পড়া।তা হতে পারে ৫ম থেকে নবম শ্রেণির বোর্ড বই।যে বিষয়গুলো বুঝবেন না তা বোর্ড বই থেকে খুজে বের করে দেখে নেয়া। এতে সহজে মনে রাখা যায়। আত্নতৃপ্তি ও পাবেন। যদি কোন তথ্য বা বিষয় বোর্ড বইয়ে না পান। তবে নেটে একটু খোঁজ নেবেন। আশা করি পেয়ে যাবেন।
৪. কনফিউজিং বিষয়গুলো নিজের মতো করে কৌশল করে মনে রাখুন। যেমন: আইসোটোপ, আইসোটোন, আইসোবার ইত্যাদি। খাতায় নোট করুন।
৫. ভৌতবিজ্ঞান অংশে পদার্থের অবস্থা, অ্যাটমের গঠন, কার্বনের বহুমুখী ব্যবহার, অ্যাসিড, লবণ ও ক্ষার মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
৬. বিজ্ঞানে বিভিন্ন পরিমাপক যন্ত্র আছে। যেমন তরলের পৃষ্ঠটান পরিমাপক যন্ত্রের নাম কী? এমন কিছু বাছাই করে পড়বেন।অবশ্য বইয়ে বাছাই করেই দেয়া আছে।
৭. বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ সব আবিষ্কার ও আবিষ্কারকের নাম জানতে হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আবিষ্কারের সালও জানতে হবে। যেমন বায়ু পাম্প কে আবিষ্কার করেন?
৮. বাছাই করে কিছু পদার্থের রাসায়নিক সংকেত পড়বেন। যেমন সালফিউরিক এসিডের রাসায়নিক সংকেত কী?
৯. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক কিছু সংক্ষিপ্ত শব্দের পূর্ণ রূপ জেনে যাবেন। যেমন NTP এর পূর্ণ রূপ কী?
১০. সময় থাকা সাপেক্ষে অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বই দুটো দৈনন্দিন বিজ্ঞানের অংশ হিসেবে পড়ে নেবেন। অনেক সময় বিস্তারিত পড়লে বোঝাও সহজ হয় এবং মনে রাখাও সহজ হয়। যাঁরা বিজ্ঞানে দুর্বল তাঁদের জন্য এটি সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি।
১১. একটি চাকরির জন্য রচিত বই অবশ্যই সংগ্রহে রাখবেন যেখানে অধ্যায়ভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। mp3 দৈনন্দিন বিজ্ঞান হতে পারে অথবা আপনার রুচি অনুযায়ী।তবে আমার কাছে mp3 বইটি সবচেয়ে ভাল বই।
১২. টপিকসগুলোর গুরুত্ব ঠিক করবেন বিগত সালের প্রশ্নের উপস্থিতির সঙ্গে মিল রেখে। অর্থাৎ যা আসছে তার প্রাসঙ্গিক তথ্যগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১৩. কিছু রাশির একক ভালো করে পড়বেন। পারলে প্রতীকও। যেমন দীপন ক্ষমতার একক কী?
১৪ বিভিন্ন ফল ও সবজিতে এস্টার যৌগ ও জৈব এসিডির উপস্থিতি সম্পর্কে জানতে হবে।
১৫. জীববিজ্ঞান অংশে টিস্যু, জেনেটিকস, ছত্রাকের বিভিন্ন নাম ও ব্যবহার, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, দ্বিপদ নামকরণ, ভিটামিন ও বিভিন্ন রোগব্যাধী ইত্যাদি জোর দিয়ে পড়তে হবে।
১৬. কম্পিউটার অংশের জন্য বিগত বছরের প্রশ্নগুলোই যথেষ্ট। বিশেষ করে বিসিএস।তাছাড়া যে কোন একটি বই পড়তে পারেন হতে পারে জর্জের ইজি কম্পিউটার।তবে বইটিতে খুব বেশী জোর দিতে হবে না।কারণ সবগুলো বিষয় প্রাইমারিতে আসে না।হালকা অংশগুলোতে জোর দিবেন।
১৭. কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকস হলো কী-বোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ কীর কাজ, স্মৃতি-সংক্রান্ত পরিমাপ, কম্পিউটারের ইতিহাস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ইন্টারনেট ব্যবস্থা, তথ্যপ্রযুক্তির বড় প্রতিষ্ঠান ও তাদের কাজ, এমএস এক্সেলের মূল কাজ ইত্যাদি।
১৮.তথ্য ও প্রযুক্তির দিকপালদের সংক্ষিপ্ত কর্ম ও জীবন সম্পর্কে ধারণা নিন। যেমন: বিল গেটস, স্টিভ জবস, জেরি ইয়াং ইত্যাদি।
১৯. নতুন কোনো আলোচিত ও আলোড়িত বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার হলে তার ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করুন।
২০. বিজ্ঞান বিভাগে যাঁরা পড়েছেন তাঁরা আবার এই বিষয়টি তত হালকাভাবে নেবেন না। তাহলে জানা জিনিসও ভুল হয়ে যেতে পারে।
২১.সরকার কাজকে সহজ করতে যদি বিশেষ কোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করে তবে তা জেনে নেবেন। এটা দৈনন্দিন জীবনে আইসিটির ব্যবহার অংশে প্রশ্ন হতে পারে।
২২.পদার্থ, রসায়ন ও চিকিৎসাবিজ্ঞানে যাঁরা সর্বশেষ ও আলোচিত ব্যক্তি হিসেবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তাঁদের সম্পর্কে একটু জানুন। বিশেষ করে নোবেল পাওয়ার সাল ও কারণ মনে রাখুন।বিশেষ করে বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে।
২৩.গুগল, মাইক্রোসফট, এপল, আইবিএম, ফেসবুক, অ্যামাজন, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, ভিকে ইত্যাদির যাত্রার সাল মনে রাখুন।
সাধারণ জ্ঞানঃ
সাধারণ জ্ঞান থেকে মোট ১৫/১৬ টি প্রশ্ন এসে থাকে অর্থাৎ ১৫/১৬ মার্ক।এর মধ্যে বাংলাদেশ অংশ থেকে ১০/১১ টি প্রশ্ন এবং আন্তর্জাতিক অংশ থেকে মোট ৪/৫ টি প্রশ্ন। 
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এ বিষয়ে ও আমি বিস্তারিত ভেঙ্গে ভেঙ্গে মার্ক উল্লেখ করার প্রয়োজন বোধ করছি না।কারণ ১৫ /১৬ টি প্রশ্নের মধ্যে ১৪/১৫ টি প্রশ্ন কমন পড়ে বিগত বছরে চাকরি পরীক্ষায় আসা বিভিন্ন প্রশ্ন থেকে।সাধারণত যেসব বিষয় থেকে প্রশ্ন এসে থাকেঃবাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশের শিক্ষা, ইতিহাস, ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ, ভূপ্রকৃতি ও জলবায়ু, সভ্যতা ও সংস্কৃতি, বিখ্যাত স্থান, বাংলাদেশের রাষ্ট্র ব্যবস্থা, অর্থনীতি, বিভিন্ন সম্পদ, জাতীয় দিবস থেকে প্রশ্ন আসে। আন্তর্জাতিক অংশে বিভিন্ন সংস্থা, দেশ, মুদ্রা, রাজধানী, দিবস, পুরস্কার ও সম্মাননা খেলাধুলা থেকে প্রশ্ন থাকে। নিয়মিত বেশি বেশি পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করলে সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নের উত্তর সহজ হবে।তবে এ বিষয়ে আমার সর্বশেষ পরামর্শ হল জব সলুশনের সাধারণ জ্ঞান অংশের প্রশ্ন ভাল করে ঝালাই করে নিতে হবে।কারণ এতেই কমন থাকছে প্রায় ৯০ ভাগ।কাজেই এ বিষয়ে আমি আর বিস্তারিত পোস্ট দিচ্ছি না।তবে যদি একান্তই প্রয়োজন হয় তবে কমেন্ট জানাবেন অথবা যেকোন সহযোগিতামুলক পরামর্শের জন্য।
তাছাড়া সাধারণ জ্ঞান এর জন্য mp3 এর বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক খন্ড বই দুটি খুব ভাল একটি বই।এটির সর্বশেষ সংস্করণের শুধু mcq অংশগুলো ভালভাবে বুঝে পড়তে পারলেই সাধারন জ্ঞান অংশে ভাল করা সম্ভব।তবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশ অংশে বেশি জোর দিতে হবে।
আমি বিষয়ভিত্তিক যে নম্বর বন্টনের কথা উল্লেখ করেছি তা একটু হেরফের হতে পারে। তবে টপিকগুলো সর্বদা এগুলো ই থাকে।তাই বিষয়ভিত্তিক নম্বর বিভাজনে মনোযোগ না দিয়ে টপিকগুলোতে মনোযোগ দিন।
সবশেষে সবার জন্য রইল নিরন্তর শুভ কামনা।আল্লাহ সুবানাহুতাআয়ালার অশেষ রহমতে আপনারা যেন আপনাদের প্রত্যাশিত সাফল্য অর্জন করতে পারেন সেই কামনা করছি। আর সেই কামনা ব্যক্ত রেখেই আজকের মত বিদায় নিচ্ছি আমি ....
লেখকঃ সোহাগ তালুকদার

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

বিসিএসের ক্যাডার চয়েসঃ সঠিক ক্যাডার পছন্দক্রম কিভাবে নির্ধারণ করবেন - Shamim Anwar

নিজের উপযোগী সঠিক ক্যাডার চয়েস নির্ধারণ বিসিএস পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। ভাল পরীক্ষা দেওয়া সত্ত্বেও চয়েস দেওয়ার ভুলে প্রত্যাশিত ক্যাডার যেমন হাতের মুঠো থেকে ফসকে যেতে পারে, তেমনি ভাইভা বোর্ডের সামনেও তৈরি হতে পারে বিব্রতকর পরিস্থিতি । সুতরাং আবেদন করার পূর্বেই এ সংক্রান্ত সুচিন্তিত - সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রত্যেক বিসিএস পরীক্ষার্থীর অবশ্য কর্তব্য। অনেকেরই জিজ্ঞাসা, কোন কোন ক্যাডার চয়েস দিব এবং সেগুলোর মধ্যে কোনটি ফার্স্ট, সেকেন্ড, থার্ড চয়েসে রাখব? প্রথমেই বলে রাখি, চাকুরীরত না থাকলে যে যে ক্যাডার চয়েস দেওয়ার যোগ্যতা আপনার আছে, তার সবগুলোই চয়েস লিস্টে রাখুন। আর আপনি যদি কোন সরকারি /বেসরকারি জবে থাকেন তাহলে শুধু সেই ক্যাডারগুলোই চয়েস দিন যেগুলোতে সুপারিশকৃত হলে আপনি যোগদান করবেন। পছন্দক্রম নির্ধারণঃ -------------------------- সঠিক ক্যাডার চয়েস ক্রম ঠিক করার জন্য   বিসিএসের ক্যাডারসমূহকে প্রধানত তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়-- ক. আইন প্রয়োগ ও প্রশাসন সংক্রান্তঃ ১. পুলিশ ২.প্রশাসন ৩.আনসার খ. অর্থ, বাণিজ্য রাজস্ব, আর্থিক প্রক্রিয়া সংক্রান্তঃ ১. কাস্টমস ২

কিছু ব্যতিক্রমধর্মী এক কথায় প্রকাশ

★আকাশ ও পৃথিবী→ ক্রন্দসী ★ উরন্ত পাখির ঝাঁক→ বলাকা ★ জন্ম নেই যার→ অজ ★ অর্থহীন উক্তি→ প্রলাপ ★ কথায় পটু→ বাগীশ ★ কাচের তৈরি ঘর→ শিশমহল ★ কুবেরের ধন রক্ষক→ যক্ষ ★ গমন করতে পারে যে→ জঙ্গম ★ তিন ভাগের এক→ তেহাই ★ ধুলার মতো রং যার→ পাংশুল ★ নাটকের পাত্র-পাত্রী→ কুশীলব ★ পাখির ডাক→ কাকলি ★ বস্ত্র কিংবা পত্রের শব্দ→ মর্মর ★ বিড়ালের ডাক→ জিবন ★ বর্ষের শেষে আয় ব্যয়ের প্রতিবেদন→সালতামামি ★ বৃক্ষাদির নতুন কচি শাখা বাপাতা→ কিশলয় ★ বৃষ্টির জল→ শীকর ★ ভ্রমণ করার ইচ্ছা→ বিভ্রমিষা ★ ভেতরে প্রবেশ→ সন্নিবেশ ★ ফিটফাট গোছের তরুণ যুবক→ ফটিকচাঁদ ★ ফুলের মধু→ মকরন্দ ★ মেঘের ডাক→ মন্দ্র ★ যা স্হানান্তর করা যায়না→ স্থাবর ★ যিনি অনেক দেখেছেন→ভূয়োদর্শী ★ যিনি বাক্যে অতি দক্ষ→ বাচস্পতি ★ যুদ্ধ হতে পালায়না যে সৈন্য→সংশপ্তক ★ যে নারী অন্যের নিন্দা করেনা→অনসূয়া ★ যে পাখি বৃষ্টির পানি ছাড়া অন্জল পান করেনা→চাতক ★ রাতের শিশির→ শবনম ★ হাতির শাবক→ করভ ★ হাতির বাসস্থান→ পিলখানা ★ সিংহের ধ্বনি→ নাদ

বিসিএস এ আবেদন করার যোগ্যতা, প্রিলি+রিটেন+মৌখিক সিলেবাস, বইয়ের লিস্ট, ক্যাডারসমূহ

🇧🇩 বিসিএস এ অাবেদন করার শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ এসএসসি থেকে স্নাতক পর্যন্ত সবগুলো পরীক্ষায় যেকোন দুটিতে দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমান এবং একটি তৃতীয় শ্রেণী বা সমমান। এর নিচে হবে না। তবে পাসকোর্স ধারীদের স্নাতকোত্তর লাগবে। আপনারা হয়তো ভাবছেন জিপিএ বা সিজিপিএ এর পয়েন্ট কিভাবে হিসেব করা হবে? ♦ SSC, HSC কিংবা সমমান পরীক্ষার ফলাফলের ক্ষেত্রে, জিপিএ ৩.০০ বা তদূর্ধ প্রথম বিভাগ জিপিএ ২.০০ থেকে ৩.০০ এর কম দ্বিতীয় বিভাগ ♦ অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রদত্ত সিজিপিএ এর ক্ষেত্রে- (৪ পয়েন্ট স্কেলে) ৩.০০ পয়েন্ট বা তদূর্ধ - প্রথম বিভাগ/শ্রেণি ২.২৫ বা তদূর্ধ কিন্তু ৩.০০ এর কম দ্বিতীয় বিভাগ/শ্রেণি (৫ পয়েন্ট স্কেলে) ৩.৭৫ পয়েন্ট বা তদূর্ধ - প্রথম বিভাগ/শ্রেণি ২.৮১৩ বা তদূর্ধ কিন্তু ৩.৭৫ এর কম দ্বিতীয় বিভাগ/শ্রেণি 🇧🇩 বিসিএসের জন্য যে বইগুলো কিনবেনঃ আমার দৃষ্টিতে সেরা বইগুলোর নাম দিলাম। আপনারা অন্যগুলো ও কিনতে পারেন। ১. ১০ম থেকে ৩৮তম বিসিএস প্রিলি প্রশ্ন সংকলন বইটি দেখা (সল্যুউশন ব্যাখ্যা সহ) ২. বাংলা ও বাংলা ২য়ঃ জর্জ এর mp3 ৩. ইংরেজীঃ # Emglish for compitative exam ও সাহিত্যের জন্য মি